Skip to main content

শুরু হয়েছে আরও এক নতুন বছর। এই বছরে নিজের জন্যে কী কী শেখার লক্ষ্য রেখেছেন?


এমন প্রশ্ন করার জন্য ধন্যবাদ দিদিভাইকে।আমার নিজেকে আরো একবার শেখার মানদণ্ডে দাঁঁড় করানোর জন্য।
নতুন বছরের কথা যখন এল ,তখন আপনাকে HAPPY NEW YEAR 2020 আমার তরফ থেকে।
আমার মনে হয় পৃথিবীতে শেখার কোনো সীমা নেই।অফুরন্ত এই সীমানা।তবে একবারেই তো আর সব শেখা সম্ভব নয়।আপনার প্রশ্ন অনুযায়ী এই বছরের জন্য আলাদা করে শেখার মধ্যে যে বিষয়গুলো আমার ভাবনায় স্থান পেয়েছে তা:
1.প্রথমেই বলবো নিজেকে শেখার মানুষিকতায় শিক্ষিত করতে চাই,নাহলে হয়তো আমি শিখতেই পারবো না।
2.নতুন কিছু জানার আগ্রহটা প্রবল।তাই পড়াশোনার পাশাপাশি বই পড়ার জন্য সময় বের করতে চাই।
3.জীবনে চলার পথে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন মানুষের সঙ্গে পরিচয় হয় বা হয়েছে, যার কাছ থেকে যে ধরনের আচরণ, ব্যবহার, উপদেশ, সাহায্য, কষ্ট,অপমান ইত্যাদি পেয়েছি সেগুলো গুছিয়ে নিয়ে নিজেকে আরও উন্নত মনষ্ক করে গড়ে তুলতে চাই, জানি না কতটা কি পারবো,তবে চেষ্টার ত্রুটি নেই।
4.আর সবকিছুর আগে নিজের ফ্যামিলি এবং বন্ধুদের নিয়ে আবারও একটা ভালো বছরের অভিঙ্গতা সঞ্চার করতে চাই।এটাও শেখার একটি ধাপ।
5.ইংরেজিতে কথা বলায় খুবই অপটু,ইচ্ছা আছে এ বিষয়ে উন্নতির।ইত্যাদি…

নিজের ক্ষুদ্র সামান্য চিন্তাভাবনার প্রকাশ।ভুল ত্রুটি মার্জিত করবেন।😊😊

Comments

Popular posts from this blog

আপনাকে যদি বলা হয়, আমার জীবনকে উন্নত করার জন্য একটা পরামর্শ দিতে, তাহলে কী পরামর্শ দেবেন?

একটি নয়, কয়েকটি পরামর্শ দিতে চাইব। এগুলো সবই জীবনে উন্নতি করতে কিংবা সুখী হতে ভীষণ জরুরী। আপনার ইচ্ছেমতো বেছে নিন একটি কিংবা ভাল লাগলেই সবকটিই। চেষ্টা করে দেখতে দোষ কি! "শিখতে থাকুন" জীবনে শেখার কোন শেষ নেই। প্রতিটি পদক্ষেপে, আশেপাশের মানুষের কাছ থেকে, একটা বটগাছের কাছ থেকে কিংবা নদীর কাছ থেকে শিক্ষা নিন। যত জ্ঞান অর্জন করবেন, তত জীবন সহজতর এবং উপভোগ্য হয়ে উঠবে। একটা বট গাছ আপনাকে শেখাবে কিভাবে শত অত্যাচার বিনা প্রতিবাদে সহ্য করে রোদ ঝড় জলে সেই অত্যাচারকারীদেরই কি করে আশ্রয় দিতে হয়। আকাশের মত মহান হোন, অন্তর হোক সাগরের মত বিশাল। একটা স্রোতস্বিনী আপনাকে শেখাবে নিজের গতিতে চলতে। কারো জন্যে জীবন থেমে থাকে না। বয়ে যাও, অনির্বাণ শিখার মত জ্বলতে থাকো। "অল্পে তুষ্ট থাকুন" আমরা যত পাই, তত চাই। এত আছে তবু আরো চাই। এই চাওয়ার শেষ কিন্তু আপনার আমার হাতেই। অল্পে তুষ্ট হওয়ার অভ্যেস করুন।চর্চা করতে থাকুন, আপনা আপনি এই গুন একদিন আপনার ভেতর স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে চলে আসবে। "ভালো শ্রোতা হোন" সবাই জ্ঞান বিলাতে ভালবাসে। সবাই বলতে ভালবাসে। সবাই বক্তা হতে চায়।

কোনও মেয়েকে প্রভাবিত করার সর্বোত্তম উপায় কী?

প্রেমে পড়িয়া পড়িয়া পুড়িয়া পুড়িয়াও আমার আজও জানা হয় নাই কেন এতবার প্রেমে পড়িয়াছি। এ এক মারাত্মক রোগ। একদিন বৌ এর সঙ্গে বসে হিসেব করে দেখলাম ৫৮ নম্বরে বিয়ে করেছি। বিয়ের পরেও লিটিল লিটিল প্রেম আসিয়াছিল, বৌকে বলিনাই। কারণ আমি শান্তিপ্রিয় মানুষ। মার খাওয়ার বাসনা মোটেও নাই। লোকে বলে প্রেম জীবনে একবার হয়, কিন্তু আমি দেখিয়াছি যাদের মন প্রেমে পুড়েও মরে না তাদের বারবার প্রেম হয়। এবার প্রেমে পড়ানোর উপায় বলি, মানে পাতি বাংলায়  ইমপ্রেস   করা আরকি … ………………………………… যারা কথা বলতে পারে, মানে কথার জাদুগর তারাই সবচেয়ে বেশি মেয়েকে ইমপ্রেস করতে পারে। টাকা গাড়ি বাড়ি বহু ব্যটাছেলের আছে কিন্তু সেই গাড়িতে চাপার মতো কেউ নাই, বাড়িটা যেন আশ্রম। মেয়েরা দায়িত্ববান ছেলের প্রতি খুব আকৃষ্ট হয়। আত্মসম্মান, আত্মমর্যাদা থাকাটা অত্যন্ত জরুরি। মুখের চেয়ে চোখে বেশি কথা বলার দক্ষতা থাকা একান্তই দরকার। সত্যি কথা বলার সাহস থাকতে হবে। তার চেয়েও বড়, মিথ্যে কথাবলায় প্রচণ্ড শক্তিশালী হতে হবে। মিথ্যে কথা মানে, আমার বাবার এই আছে ওই আছে, আমি এই আমি সেই নয় কিন্তু… স্বপ্ন বুনতে জানতে হবে, যেন তোমার মুখের কথায় ওর চো

কখন এমন হয়েছে কি কোন একজনের সঙ্গে ঝগডা ঝাঁটি করার পর আপনি তার প্রেমে পডেন

হ্যাঁ, হয়েছে বৈকি! সেটাও আবার এই  বাংলাতেই। তাও আবার যে সে লোকের সাথে না, একদম খোদ  রকস্টার  মাসরুফ  ভাই এর সাথে। আচ্ছা,তাহলে গল্পটা শুরু থেকেই বলি। বেশ কিছুদিন আগে আমি একটা উত্তর অনুবাদ করেছিলাম,  একজন প্রবীণ পুলিশ অফিসার হিসেবে আপনি এমন কিছু কি কখনও দেখেছেন, যা আপনাকে অবাক করেছে? । সেখানে আমি নির্বোধের মতো একটি বাংলাদেশী ঘটনার (আসল ঘটনাটি ছিল পাকিস্তানের) ছবি জুড়ে দি।  অরিন্দম পাল  বাবু আমায় সতর্ক করেন যে কাজটা ঠিক হয়নি, কিন্তু আমি ওনার কথায় কর্ণপাত করি না। তারপর একদিন  মাসরুফ  ভাইও আমায় বেশ কড়া করে দু চার কথা শুনিয়ে দেন। আর আমিও গোঁয়ার এর মতো ওনার সাথে ঝগড়া জুড়ে দি। মাঝখান থেকে  শাহ্জালাল  ভাই আমাদের ঝগড়া থামাতে এসে, দু চারটে গালি খেয়ে যান। তবে এখন আমি বনে গেছি মাসরুফ ভাই এর একজন গুণমুগ্ধ (কিছুটা রুপমুগ্ধও বটে) ভক্ত। ইতিমধ্যে ওনার সাথে একবার ফোনালাপ ও হয়ে গেছে। ওনার লেখার প্রেমে তো আগেই পড়েছিলাম এখন ওনার গলারও প্রেমে পড়ে গেছি। এখন ভয় হচ্ছে, ওনার সাথে যখন সামনা সামনি দেখা হবে তখন আনন্দে অজ্ঞান না হয়ে যাই। শেষে সমস্ত মহিলা 'ন দের এই বলে আশ্বস্ত করতে চাই