প্রেমে পড়িয়া পড়িয়া পুড়িয়া পুড়িয়াও আমার আজও জানা হয় নাই কেন এতবার প্রেমে পড়িয়াছি। এ এক মারাত্মক রোগ।
একদিন বৌ এর সঙ্গে বসে হিসেব করে দেখলাম ৫৮ নম্বরে বিয়ে করেছি। বিয়ের পরেও লিটিল লিটিল প্রেম আসিয়াছিল, বৌকে বলিনাই। কারণ আমি শান্তিপ্রিয় মানুষ। মার খাওয়ার বাসনা মোটেও নাই।
লোকে বলে প্রেম জীবনে একবার হয়, কিন্তু আমি দেখিয়াছি যাদের মন প্রেমে পুড়েও মরে না তাদের বারবার প্রেম হয়।
এবার প্রেমে পড়ানোর উপায় বলি, মানে পাতি বাংলায় ইমপ্রেস করা আরকি
… …………………………………
যারা কথা বলতে পারে, মানে কথার জাদুগর তারাই সবচেয়ে বেশি মেয়েকে ইমপ্রেস করতে পারে। টাকা গাড়ি বাড়ি বহু ব্যটাছেলের আছে কিন্তু সেই গাড়িতে চাপার মতো কেউ নাই, বাড়িটা যেন আশ্রম।
মেয়েরা দায়িত্ববান ছেলের প্রতি খুব আকৃষ্ট হয়।
আত্মসম্মান, আত্মমর্যাদা থাকাটা অত্যন্ত জরুরি।
মুখের চেয়ে চোখে বেশি কথা বলার দক্ষতা থাকা একান্তই দরকার।
সত্যি কথা বলার সাহস থাকতে হবে। তার চেয়েও বড়, মিথ্যে কথাবলায় প্রচণ্ড শক্তিশালী হতে হবে। মিথ্যে কথা মানে, আমার বাবার এই আছে ওই আছে, আমি এই আমি সেই নয় কিন্তু…
স্বপ্ন বুনতে জানতে হবে, যেন তোমার মুখের কথায় ওর চোখে স্বপ্ন জাগে।
★★★
এর পর আর বলা যাবে না। নতুবা কোরা বন্ধ হয়ে যাবে। সবাই সবাইকে ইমপ্রেস করতে শুরু করবে।
ভাই কানে কানে একটা শেষ কথা বলি, অন্তর থেকে যে মেয়েটাকে সম্মান করবে সে ১১০% ইমপ্রেস হবেই। তাই যাকে ইমপ্রেস করতে চাইছো তাকে অবশ্যই ভেতর থেকে সম্মান কোরো। এটা যদি শিখে যাও আর কিছুই চাই না।
এর পরেও যদি আরও জ্ঞান চাও আমার পটানি পাথর গল্পটা পড়ে নাও।
Comments
Post a Comment