Skip to main content

জীবনে কোন কোন অভিজ্ঞতাগুলি একবারের জন্য হলেও নেওয়া উচিত?


এটির আসল উত্তর ছিল: জীবনে কোন কোন অভিজ্ঞতা গুলো একবারের জন্য হলেও নেওয়া উচিত?


অনেক অভিজ্ঞতা আছে যেগুলো নেওয়া উচিত, তার মধ্যে থেকে কিছু অভিজ্ঞতার কথা নিচে উল্লেখ করতেছি:
  • টাকা বিহীন পুরো একদিন বাসা থেকে দূরে ঘুড়তে যাওয়া, এই সময় আপনি টাকার গুরুত্ব আপনার জীবনে কতোটা বিরাজ করে তার পুরোটাই বুঝতে পারবেন।
  • বন্ধুদের টাকা ধার দেওয়া: আপনি ধার দেওয়ার ৮০% টাকা ফেরত পাবেন না। তারপরেও টাকা ধার দিলে প্রকৃত বন্ধু খুঁজে চিনতে কঠিন হবে না।
  • অচেনা জায়গায় ঘুড়ে আসা: হঠাৎ কোন অচেনা জায়গা থেকে ঘুড়ে আসতে পারেন, যেহেতু অচেনা জায়গা তাই নতুন অনেক কিছু শিখতে পারবেন।
  • একাই দেশের বাইরে ঘুড়তে যাওয়া (দেশ থেকে সব কিছুই টিকিট & হোটেল নিশ্চিত করে নিবেন)। এখানে অসংখ্য নতুন নতুন কিছু শিখতে পারবেন।
  • এয়ার ট্রাভেল করা, নতুন নিয়মকানুন জানতে পারবেন & মেঘের উপরে উড়ে যাওয়ার অবিজ্ঞতা বেশ মজাদার।
  • বেনাপোল দিয়ে ভারতে যেতে পারেন, আপনি এমন অবিজ্ঞতা পাবেন আর কোন দিন যেতে ইচ্ছাও করতে না😂😋।
  • Skydiver দিতে পারেন, অনেক অবিজ্ঞতায় ভরপুর, যদিও আমি এখনও এই অবিজ্ঞতাটা নিতে পারি নাই।
  • নিঃস্বার্থ ভাবে কোন অপরিচিত মানুষের সাহায্যে এগিয়ে যাওয়া।
  • রিক্সায় উঠার আগে রিক্সাওয়ালার সাথে একটু ভাড়া নিয়ে দামদর নিয়ে ভেজাল করুন & উঠে পরুন, নামার পরে তার মূল ভাড়ার চেয়ে ১০-২০ টাকা বেশি দিন। তখন, সেই রিক্সাওয়ালার মুখে যে হাসিটা দেখতে পারবেন তা আপনি কোটি টাকা দিলেও পাবেন না। (আমি এমন টা প্রায় করি) আপনি এই অভিজ্ঞতা টা মিস করিয়েন না প্লিজ🙏।

আরো অনেক আছে, এইগুলো শেষ করুন, পরে আরো দেওয়া যাবে ইন-শা-আল্লাহ্😍

Comments

Popular posts from this blog

আপনাকে যদি বলা হয়, আমার জীবনকে উন্নত করার জন্য একটা পরামর্শ দিতে, তাহলে কী পরামর্শ দেবেন?

একটি নয়, কয়েকটি পরামর্শ দিতে চাইব। এগুলো সবই জীবনে উন্নতি করতে কিংবা সুখী হতে ভীষণ জরুরী। আপনার ইচ্ছেমতো বেছে নিন একটি কিংবা ভাল লাগলেই সবকটিই। চেষ্টা করে দেখতে দোষ কি! "শিখতে থাকুন" জীবনে শেখার কোন শেষ নেই। প্রতিটি পদক্ষেপে, আশেপাশের মানুষের কাছ থেকে, একটা বটগাছের কাছ থেকে কিংবা নদীর কাছ থেকে শিক্ষা নিন। যত জ্ঞান অর্জন করবেন, তত জীবন সহজতর এবং উপভোগ্য হয়ে উঠবে। একটা বট গাছ আপনাকে শেখাবে কিভাবে শত অত্যাচার বিনা প্রতিবাদে সহ্য করে রোদ ঝড় জলে সেই অত্যাচারকারীদেরই কি করে আশ্রয় দিতে হয়। আকাশের মত মহান হোন, অন্তর হোক সাগরের মত বিশাল। একটা স্রোতস্বিনী আপনাকে শেখাবে নিজের গতিতে চলতে। কারো জন্যে জীবন থেমে থাকে না। বয়ে যাও, অনির্বাণ শিখার মত জ্বলতে থাকো। "অল্পে তুষ্ট থাকুন" আমরা যত পাই, তত চাই। এত আছে তবু আরো চাই। এই চাওয়ার শেষ কিন্তু আপনার আমার হাতেই। অল্পে তুষ্ট হওয়ার অভ্যেস করুন।চর্চা করতে থাকুন, আপনা আপনি এই গুন একদিন আপনার ভেতর স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে চলে আসবে। "ভালো শ্রোতা হোন" সবাই জ্ঞান বিলাতে ভালবাসে। সবাই বলতে ভালবাসে। সবাই বক্তা হতে চায়।

কোনও মেয়েকে প্রভাবিত করার সর্বোত্তম উপায় কী?

প্রেমে পড়িয়া পড়িয়া পুড়িয়া পুড়িয়াও আমার আজও জানা হয় নাই কেন এতবার প্রেমে পড়িয়াছি। এ এক মারাত্মক রোগ। একদিন বৌ এর সঙ্গে বসে হিসেব করে দেখলাম ৫৮ নম্বরে বিয়ে করেছি। বিয়ের পরেও লিটিল লিটিল প্রেম আসিয়াছিল, বৌকে বলিনাই। কারণ আমি শান্তিপ্রিয় মানুষ। মার খাওয়ার বাসনা মোটেও নাই। লোকে বলে প্রেম জীবনে একবার হয়, কিন্তু আমি দেখিয়াছি যাদের মন প্রেমে পুড়েও মরে না তাদের বারবার প্রেম হয়। এবার প্রেমে পড়ানোর উপায় বলি, মানে পাতি বাংলায়  ইমপ্রেস   করা আরকি … ………………………………… যারা কথা বলতে পারে, মানে কথার জাদুগর তারাই সবচেয়ে বেশি মেয়েকে ইমপ্রেস করতে পারে। টাকা গাড়ি বাড়ি বহু ব্যটাছেলের আছে কিন্তু সেই গাড়িতে চাপার মতো কেউ নাই, বাড়িটা যেন আশ্রম। মেয়েরা দায়িত্ববান ছেলের প্রতি খুব আকৃষ্ট হয়। আত্মসম্মান, আত্মমর্যাদা থাকাটা অত্যন্ত জরুরি। মুখের চেয়ে চোখে বেশি কথা বলার দক্ষতা থাকা একান্তই দরকার। সত্যি কথা বলার সাহস থাকতে হবে। তার চেয়েও বড়, মিথ্যে কথাবলায় প্রচণ্ড শক্তিশালী হতে হবে। মিথ্যে কথা মানে, আমার বাবার এই আছে ওই আছে, আমি এই আমি সেই নয় কিন্তু… স্বপ্ন বুনতে জানতে হবে, যেন তোমার মুখের কথায় ওর চো

কখন এমন হয়েছে কি কোন একজনের সঙ্গে ঝগডা ঝাঁটি করার পর আপনি তার প্রেমে পডেন

হ্যাঁ, হয়েছে বৈকি! সেটাও আবার এই  বাংলাতেই। তাও আবার যে সে লোকের সাথে না, একদম খোদ  রকস্টার  মাসরুফ  ভাই এর সাথে। আচ্ছা,তাহলে গল্পটা শুরু থেকেই বলি। বেশ কিছুদিন আগে আমি একটা উত্তর অনুবাদ করেছিলাম,  একজন প্রবীণ পুলিশ অফিসার হিসেবে আপনি এমন কিছু কি কখনও দেখেছেন, যা আপনাকে অবাক করেছে? । সেখানে আমি নির্বোধের মতো একটি বাংলাদেশী ঘটনার (আসল ঘটনাটি ছিল পাকিস্তানের) ছবি জুড়ে দি।  অরিন্দম পাল  বাবু আমায় সতর্ক করেন যে কাজটা ঠিক হয়নি, কিন্তু আমি ওনার কথায় কর্ণপাত করি না। তারপর একদিন  মাসরুফ  ভাইও আমায় বেশ কড়া করে দু চার কথা শুনিয়ে দেন। আর আমিও গোঁয়ার এর মতো ওনার সাথে ঝগড়া জুড়ে দি। মাঝখান থেকে  শাহ্জালাল  ভাই আমাদের ঝগড়া থামাতে এসে, দু চারটে গালি খেয়ে যান। তবে এখন আমি বনে গেছি মাসরুফ ভাই এর একজন গুণমুগ্ধ (কিছুটা রুপমুগ্ধও বটে) ভক্ত। ইতিমধ্যে ওনার সাথে একবার ফোনালাপ ও হয়ে গেছে। ওনার লেখার প্রেমে তো আগেই পড়েছিলাম এখন ওনার গলারও প্রেমে পড়ে গেছি। এখন ভয় হচ্ছে, ওনার সাথে যখন সামনা সামনি দেখা হবে তখন আনন্দে অজ্ঞান না হয়ে যাই। শেষে সমস্ত মহিলা 'ন দের এই বলে আশ্বস্ত করতে চাই