আপনার প্রশ্ন শুনে বুঝতে পারছিনা যে আপনি বৈজ্ঞানিক ভাবে জানতে চেয়েছেন নাকি সাভাবিক বিষয় জানতে ছেয়েছেন তবে আমি বৈজ্ঞানিক ভাবে ব্যাখ্যা দিচ্ছি।
মানুষের হৃদয় থেকে এক ধরনের ইলেক্ট্রোমেগনেটিক ফিল নিসরিত হয়। কখন কখন মানুষের চতুর দিকে কয়েক ফিট পর্যন্ত এর রেস পাওয়া যায়। এর মাত্রা নির্ভর করে আবেগের ধরনের উপর৷ যখন মানুষ প্রেমে পরে তখন তার ভিতরে কিছু রাসায়নিক পরিবর্তন আসে। এতে কল কাটি নারে কয়েক ধরনের হরমন৷
১ম ধাপ-
প্রেমে পরার প্রথম থাপে সামনে চলে আসে টেস্ট্রোট্রনার ও এস্ট্রোজেন নামের এক ধরনের হরমন।
এর কারনে মানুষ তার সংগির প্রতি দুর্বল হয়ে পরে এবং তাকে পাবার জন্য মরিয়া হয়ে উঠে।
২য় ধাপ—
প্রেমে পরার ২য় ধাপে সারা দেয় মনোয়ামাইন নামের এক ধরনের স্নায়ু কোষ যেমন ডোপামাইন।
এর কারনে মানুষ তার সংগির প্রতি প্রচুর আকর্ষণ অনুভব করে। নিকটিন গ্রহন করলেও ঠিক এই স্নায়ু কোষ সারা দেয়। তাই বলাই যেতে পারে প্রেম পরা মানুষ নেশা গ্রস্থ মানুষ এর মত। এবং এটা সত্যিকার অর্থেই মানুষ্কে সাময়িক ভাবে পাগল করে তোলে৷
৩য় ধাপ-
৩য় ধাপে কল কাঠি নারে সেরটনিন ও ভসপ্রসিন নামে এক ধরনের হরমন।
এর কারনে মানুষ শুধু আকর্ষণ পর্যন্ত থেমে থাকে না। সপ্ন দেখে এক সাথে থাকার ঘর বাধার। মুলত এই হরমনের কারনেই সেই সম্পর্ক গভির হয়।
সন্তান ও মায়ের সম্পর্ক গরতেও এই হরমনের অবদান সব থেকে বেশি।
একজন মানুষ প্রেমে পরার জন্য মুলত এসব কারনি দায়ী
ছবিঃ- গুগল
- Get link
- Other Apps
- Get link
- Other Apps
Comments
Post a Comment